Subcribe to our RSS feeds Join Us on Facebook Follow us on Twitter Add to Circles

About

ভূমিকা

ভূমিকা

উপস্থাপনায়

উপস্থাপনায় সোমনাথ, নির্জন, সৌরদীপ, পরাগ ও প্রসেনজিৎ
সব পোস্টের লিংক ঠিক হয়ে যাওয়া উচিত। সমস্যা হলে যোগাযোগের পাতায় দেওয়া ইমেল-এ জানান। এছাড়াও 'সব বইয়ের গুগুল ড্রাইভের সরাসরি লিংক' রইল। কিন্তু HQ raw scan pdf - এর Access চাইবেন না। ওটা দেওয়া হবে না।।

Random Posts

Mr. Arun Som's request

Mr. Arun Som's request

ঘোষণা

ইতিমধ্যে ২৯২ টি (বেড়াবার মতো বেড়ানো পর্যন্ত) প্রিন্ট-রেডি, হাই-কোয়ালিটি সোভিয়েত বাংলা বই বিনামূল্যে সকলের জন্য ব্লগে দেওয়ার পর, ৪ঠা জুলাই ২০১৮ থেকে আমরা প্রসেস না করা 'র-স্ক্যান' বই ব্লগে দেওয়া শুরু করলাম। স্ক্যান প্রচুর হয়ে গেছে। একজন মাত্র স্বেচ্ছাসেবকের পক্ষে প্রসেস করতে সময় প্রচুর লেগে যাচ্ছে। অথচ এত দিন ধরে আমাদের স্ক্যান করে রাখা বইগুলো বন্ধুরা পড়তে পারছেন না এটা মেনে নিতেও পারছি না। আপাতত তাই 'র-স্ক্যান' বইগুলোই পড়তে থাকুন। কয়েক মাসের মধ্যেই সমস্ত 'র-স্ক্যান' আপলোড হয়ে গেলে আবার এগুলো প্রসেসিং শুরু হবে। পছন্দসই বইয়ের প্রসেসড কপি আগে পেতে তখন (ব্লগে পরবর্তী প্রসেসিং শুরুর ঘোষণার পর) সরাসরি নির্জন সেন-কে যোগাযোগ করতে পারেন উৎসাহী বন্ধুরা।

---------------------------

১লা জানুয়ারি, ২০১৬ থেকে আবার এই ব্লগের সমস্ত বই সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হল। একান্ত চেনা সোভিয়েত বইপ্রেমীদের মধ্যে নিরাপদ বন্টনের জন্য দাদুর দস্তানা নামে যে আলাদা গ্রুপ তৈরি করা হয়েছিল তারও আর কোনো প্রয়োজন থাকছে না, আপাতত। এই ব্লগের নাম, লিংক, বই যেখানে খুশি শেয়ার করুন, খুশিই হব। শুধু মনে রাখবেন, বইগুলো তৈরির পিছনে যাদের নিষ্ঠা-শ্রম-সময়-স্বেদ-ভালোবাসা রয়েছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকারও একই সঙ্গে করবেন। যিনি বই ধার দিলেন, যিনি স্ক্যান করলেন, যিনি প্রসেস করলেন তাদের নাম উল্লেখ না করে, আমাদের ব্লগের নাম উল্লেখ না করে বইগুলো নিজেদের কৃতিত্ব বলে দাবি করলে আবার বিধি নিষেধের আড়ালে চলে যাবে সকলের প্রিয় এই বইগুলো ও ভবিষ্যতে লভ্য সমাধিক বাংলা সোভিয়েত বই।

শিশুপাঠ্য ছবির বইগুলো রঙিন প্রিন্ট নিয়ে আপনার বাড়ির বা পরিচিত বাচ্চাদের হাতে দিলে আমাদের প্রয়াস সার্থক হবে। ডাউনলোডের আগে পরে ব্লগের পোস্টে মন্তব্য করলে আমরা উৎসাহ পাবো।

Thursday, March 20, 2014

সোভিয়েত নারী - ১৯৮৬, ০২ [ফেব্রুয়ারি] (পত্রিকা)

  
অকল্পনীয়!
অবিশ্বাস্য!!
অভূতপূর্ব!!!

বাংলার নারীদের বড়ো প্রিয়
পত্রিকা
সোভিয়েত নারী

মনোমুগ্ধকর গুণমান নিয়ে
ফিরে আসছে
একে একে



এবারের সংখ্যা - ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৬



পৃষ্ঠা সংখ্যা : ৫২
 আয়তন : ১৫৫ মে. বা.

কৃতজ্ঞতা স্বীকার 
ধার দিয়েছেন : অভিজিৎ সোম চৌধুরি (ইন্দ্রনাথ ব্যানার্জির মাধ্যমে)

এইরকম একেকটি খামে করেই অভিজিৎবাবুদের মতো অনেকেই তখন পেয়েছেন সোভিয়েত নারী পত্রিকা। আজ এ-জিনিস একেবারেই দুষ্প্রাপ্য।


স্ক্যান করেছেন : সোমনাথ দাশ গুপ্ত
প্রসেস করেছেন : নির্জন সেন

3 comments:

  1. সোভিয়েত ইউনিয়ন ও সোভিয়েত নারী পত্রিকাদুটির গ্রাহক ছিলাম আমিও । বন্ধ হয়ে যাওয়ার আগে হাতদেখা/রাশিফল ইত্যাদি বুজরুকির ব্যাপারগুলো নিয়ে লেখা ছাপানো শুরু করতেই রেগে গিয়ে পত্রিকাগুলো সেরদরে পুরানো কাগজওয়ালাকে বিক্রি করে দিয়েছিলাম । কতবড় ভুল করেছিলাম এখন বুঝতে পারি ।
    কলকাতার একজন ট্রাফিক পুলিশ সোভিয়েত ইউনিয়ন পত্রিকায় চিঠি দিয়ে সোভিয়েত ট্রাফিক পুলিশদের সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন । তাঁর ইচ্ছাতে সাড়া দিয়ে পত্রিকায় খুব সুন্দর সুন্দর ছবি দিয়ে একটা লেখা বেড়িয়েছিলো - এখনও মনে আছে আমার ।
    আার একটা ছবিতে গল্প বেড়িয়েছিলো ছোটদের জন্য একটা বাচ্ছা ছেলেকে নিয়ে । নাম ছিলো তার "গুগুৎসে" । এখনও মনে আছে গল্পটা । খুবই ছোট্ট ছেলে গুগুৎসের সখ হয়েছে সেও বড় বড় দাদাদের মত স্কুলে যাবে । একদিন সে গ্রামের পাঠশালায় ভর্তি হতে গেল । কিন্তু মাস্টারমশাই অত ছোট্ট গুগুৎসেকে দেখে বললেন আরও বড় হয়ে তবে আসতে । তবে এসেই যখন পড়েছে তখন মাস্টারমশায়ের বাগানের আপেল গাছ থেকে একটা আপেল খেয়ে যাক । গুগুৎসে খুবই অপমানিত বোধ করে বাড়ি ফিরে এসে নিজেদের বাগানে একটা "স্কুল" খুলে বসলো । আস্তে আস্তে গুগুৎসের স্কুলে গ্রামের সব কচি-কাঁচারা ভীড় করে আসতে লাগলো । গুগুৎসের "স্কুল" এর খ্যাতি চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তে সেই মাস্টারমশাই একদিন মজা করে নিজেই গুগুৎসের স্কুলে ভর্তি হতে এলেন । এইবার গুগুৎসের পালা । তবে অন্য কিছু না বলে ও মাস্টারমশাইকে আগে গুগুৎসেদের বাগান থেকে একটা তরমুজ খেয়ে আসতে বললো ।
    আর একটা ছড়ার কথা মনে আছে - ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের ক্লাসে দিদিমনি জিজ্ঞেস করছেন যে বড় হয়ে কে কে কি হতে চায় ? তখনকার দিনের সোভিয়েত মহাকাশ অভিযানের চরম সাফল্যের কারনে ছোটরা বেশিরভাগই মহাকাশচারী অথবা পাইলট হতে চাইতো । অনেকে সেইরকম অনেক কিছু বলার পরে শেষে একটু সাজতে-গুজতে ভালোবাসে ও ফাঁকিবাজ একটি মেয়ে বলে উঠলো - "কসমোনট হওয়ার জন্য এত কষ্ট করে কি কেউ ?
    বড় হয়ে আমি হবো কসমোনটের বৌ ।"
    সেই ছড়াটার চারিদিকে পাতা ভরিয়ে প্রচুর ছবিও ছিলো । একটি ছবিতে সেই মেয়েটি একটি মহাকাশযানে মহাকাশচারীর বৌ হয়ে মহাকাশে বেড়াচ্ছে এমন একটি ছবিও ছিলো । বাচ্চাদের কল্পনাকে উশকে দেওয়ার মত প্রচুর লেখা ও ছবি থাকতো ।
    আর একটা কমিক স্ট্রিপ বেরুতো একটা বদমাশ ভালুক কে নিয়ে । ও বিভিন্ন রকম বদমায়েশি করার পরে শেষে নিজেই ন্যাজেগোবরে হত ! নামটা ছিলো - "দাঁড়া , দেখাচ্ছি মজা ।"
    যাই হোক এখন তো আমি অনুতাপ করছি ঐ পত্রিকাগুলো নষ্ট করে ফেলার জন্য । আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আপনাদের ও শ্রী অভিজিৎ সোম চৌধুরি ও শ্রী ইন্দ্রনাথ ব্যানার্জির প্রতি এই পত্রিকাগুলি সংরক্ষন করার জন্য ।

    ReplyDelete
  2. অসাধারণ আরেকটা পোস্ট, এই পত্রিকা আরো পাব আশা করি :D

    ReplyDelete
  3. অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন সোমনাথ, নির্জন, সৌরদীপ, পরাগ ও প্রসেনজিৎ। ধন্যবাদ প্রদান বা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ নিতান্তই গৌন। আমাদের সময়কার মানুষগুলোকে শৈশবের স্বপ্নের জগতে ফিরিয়ে নিয়ে গেছেন এই আলোর দূতেরা। প্রার্থনা করি, তাদের জীবনের স্বপ্নগুলো যেন পূরণ হয় আরও রঙিন হয়ে।

    ReplyDelete

Navigator