প্রকাশনা : বিদেশী ভাষায় সাহিত্য প্রকাশালয়, মস্কো
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১৪৬
কৃতজ্ঞতা স্বীকার
ধার দিয়েছেন : ফরিদ আক্তার পরাগ
স্ক্যান করেছেন : ফরিদ আক্তার পরাগ
প্রসেস করেছেন : প্রসেনজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, ফরিদ আক্তার পরাগ (প্রচ্ছদ)
এমনি করে যাঁদের কাছে দুষ্প্রাপ্য রুশ বই রয়েছে তাঁরা নিজের বাক্সে বন্দি করে না রেখে অনুগ্রহ করে এই ব্লগে দিন, ভবিষ্যৎ বংশধরদের জন্য।
সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন
এই ছোট্ট বইটা ব্লগে স্থান দিয়ে অমর করে দেবার জন্য সোমনাথ ও প্রনেসজিৎ -কে জানাই অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।
ReplyDeleteএবার বইটি নিয়ে বলি। এ বইটি আমার মা মৃত ‘নাসিমা রহমানের’-এর সংগ্রহ থেকে আশির দশকের শেষের দিকে পেয়েছি অনেকগুলি দুষ্প্রাপ্য বইয়ের সাথে একটি টিনের বাক্সে। যে সময় আমাদের বাংলাদেশে প্রথম রুশ বই আসা শুরু করেছিল সে সময় বইটি আমার মা মাত্র পঞ্চাশ পয়সা দিয়ে কিনেছিলেন। বইটির কথা সোমনাথ কিছুদিন আগে আমাকে মনে করিয়ে না দিলে ভুলেই গিয়েছিলা একে। বইর অবস্থা বেশী ভালা না। কালের নিজস্ব নিয়মে আয়ু প্রায় শেষের দিকে। বইটি অনেক সাবধানে স্ক্যান করতে হয়েছে। পাঠকরা একে যে একেবারে নতুন অবন্থায় পেলেন, তার জন্য প্রসেনজিৎ পুরো বইটি নিয়ে এবং আমি প্রচ্ছদ নিয়ে অনেক খেটেছি শুধু মাত্র ব্লগে অমর করে রাখার জন্য। যা অবস্থা তাতে কিছুদিনেই হয়তো আসল বইটি হারিয়ে যাবে।
এমনি করে যাঁদের কাছে দুষ্প্রাপ্য রুশ বই রয়েছে তাঁরা নিজের বাক্সে বন্দি করে না রেখে অনুগ্রহ করে এই ব্লগে দিন, ভবিষ্যৎ বংশধরদের জন্য।
পরাগদা, আপনার মন্তব্য প্রথমেই আমার মাথায় এলো সম্প্রতি এইসময় কাগজে প্রকাশিত ইন্দ্রজাল বিষয়ক ফিচার আর শারদীয়া আনন্দমেলায় প্রকাশিত ডাকটিকিট নিয়ে লেখা একটা গোয়েন্দা গল্প। ইন্দ্রজালের ফিচারে জানতে পারলাম এই ধরণের বই যা আর পাওয়া যায় না, ক্রমশ দুষ্প্রাপ্যতা অর্জন করে এবং কালেক্টাররা তা সংগ্রহ করার জন্য যেকোনো দাম দিতে পিছপা হন না। কল্পনা করা যায় একটা একটাকা দামের পুরোনো ইন্দ্রজালের আজ দশহাজার টাকা দাম! ফলে এই বইগুলি যেকোন মূল্যে সংরক্ষণ করা দরকার। ডাকটিকিটের উপন্যাসটা থেকে জানা গেল ডাকটিকিট সংরক্ষণ করার জন্য কি ধরণের ব্যবস্থা সংগ্রাহকরা নিয়ে থাকেন। সেগুলো এই বইগুলোতেও প্রয়োগ করলে ভালই হবে মনে হয়। কারণ এটাও তো কাগজই। যেমন এসি ঘরে রাখা, বিশেষ ধরণের কাগজ ও প্ল্যাস্টিকে মুড়ে রাখা ইত্যাদি। আপনিও পড়ে দেখতে পারেন।
Deleteনির্জন, তোমার কথাগুলো আসলেই ভেবে দেখা দরকার!
ReplyDeleteবইয়ের জন্য এই ভদ্রলোকের ( শ্রী ফরিদ আক্তার পরাগ ) ভালোবাসার হরেক নির্ভেজাল কর্মকাণ্ডের আরও একটুকরো এখানে পেলাম। মন ভাল করে দেওয়া মনখারাপগুলোর সঙ্গে অন্তত কয়েক মুহূর্ত থাকার সৌভাগ্য হল, আরও একবার
ReplyDeleteলিংক ঠিক করে দিয়েছি
ReplyDelete